শেষবার তার সাথে যখন হয়েছে দেখা মাঠের উপরে-
বলিলামঃ ‘একদিন এমন সময়
আবার আসিও তুমি-আসিবার ইচ্ছা যদি হয় !-
পঁচিশ বছর পরে ।’
এই ব’লে ফিরে আমি আসিলাম ঘরে ;
তারপর, কতবার চাঁদ আর তারা,
মাঠে-মাঠে মারা গেল, ইঁদুর-পেঁচারা
জ্যোৎস্নায় ধানক্ষেত খুঁজে
এল-গেল ! -চোখ বুজে
কতবার ডানে আর বাঁয়ে
পড়িল ঘুমায়ে
কত-কেউ! –রহিলাম জেগে
আমি একা-নক্ষত্র যে বেগে
ছুটিছে আকাশে,
তার চেয়ে আগে চ’লে আসে
যদিও সময়,-
পঁচিশ বছর তবুও কই শেষ হয়!-
বলিলামঃ ‘একদিন এমন সময়
আবার আসিও তুমি-আসিবার ইচ্ছা যদি হয় !-
পঁচিশ বছর পরে ।’
এই ব’লে ফিরে আমি আসিলাম ঘরে ;
তারপর, কতবার চাঁদ আর তারা,
মাঠে-মাঠে মারা গেল, ইঁদুর-পেঁচারা
জ্যোৎস্নায় ধানক্ষেত খুঁজে
এল-গেল ! -চোখ বুজে
কতবার ডানে আর বাঁয়ে
পড়িল ঘুমায়ে
কত-কেউ! –রহিলাম জেগে
আমি একা-নক্ষত্র যে বেগে
ছুটিছে আকাশে,
তার চেয়ে আগে চ’লে আসে
যদিও সময়,-
পঁচিশ বছর তবুও কই শেষ হয়!-
তারপর
– একদিন
আবার হলদে তৃণ
ভ’রে আছে মাঠে-
পাতায়, শুকনো ডাঁটে
ভাসিয়ে কুয়াশা
দিকে –দিকে, -চড়ুয়ের ভাঙা বাসা
শিশিরে গিয়েছে ভিজে,- পথের উপর
পাখির ডিমের খোলা, ঠাণ্ডা –কড়কড়!
শসাফুল,- দু-একটা নষ্ট শাদা শসা,-
মাকড়ের ছেঁড়া জাল, -শুকনো মাকড়সা
লতায়-পাতায়; -
ফুটফুটে জ্যোৎস্নারাতে পথ চেনা যায়;
দেখা যায় কয়েকটা তারা
হিম আকাশের গায়,- ইঁদুর-পেঁচারা
ঘুরে ঘুরে মাঠে-মাঠে, ক্ষুদ খেয়ে ওদের পিপাসা আজো মেটে,
পঁচিশ বছর তবু গেছে কবে কেটে!
আবার হলদে তৃণ
ভ’রে আছে মাঠে-
পাতায়, শুকনো ডাঁটে
ভাসিয়ে কুয়াশা
দিকে –দিকে, -চড়ুয়ের ভাঙা বাসা
শিশিরে গিয়েছে ভিজে,- পথের উপর
পাখির ডিমের খোলা, ঠাণ্ডা –কড়কড়!
শসাফুল,- দু-একটা নষ্ট শাদা শসা,-
মাকড়ের ছেঁড়া জাল, -শুকনো মাকড়সা
লতায়-পাতায়; -
ফুটফুটে জ্যোৎস্নারাতে পথ চেনা যায়;
দেখা যায় কয়েকটা তারা
হিম আকাশের গায়,- ইঁদুর-পেঁচারা
ঘুরে ঘুরে মাঠে-মাঠে, ক্ষুদ খেয়ে ওদের পিপাসা আজো মেটে,
পঁচিশ বছর তবু গেছে কবে কেটে!
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন