প্রথমে হ্যাঁ লিখি একটা। তারপর তাকে কেটে দিই।
কেটে দিয়ে না লিখি। না।
বেশ হাল্কা লাগে এবার। চা খুঁজি।
একটা-দুটো গান ভেতরে গুনগুনিয়ে ওঠে।
একটা মুখ ভেসে ওঠে। তিরিশ বছর আগেকার।
হ্যাঁ, সাতষট্টির সেই মুখ। উনিশশো সাতষট্টি।
ভাবি, কত ব্যর্থতা জীবনে। কত নিষ্ফলতা। তবু
সেই মুখ একটা সার্থকতা। একটা আনন্দ। একটা বিশ্রাম।
কেটে দিয়ে না লিখি। না।
বেশ হাল্কা লাগে এবার। চা খুঁজি।
একটা-দুটো গান ভেতরে গুনগুনিয়ে ওঠে।
একটা মুখ ভেসে ওঠে। তিরিশ বছর আগেকার।
হ্যাঁ, সাতষট্টির সেই মুখ। উনিশশো সাতষট্টি।
ভাবি, কত ব্যর্থতা জীবনে। কত নিষ্ফলতা। তবু
সেই মুখ একটা সার্থকতা। একটা আনন্দ। একটা বিশ্রাম।
এই
যে আনন্দ লিখলাম
এই যে বিশ্রাম লিখলাম
শব্দ দুটো কিছুতেই কাটতে পারি না আর। ঘুম পায়। ঘুমোই।
এই যে বিশ্রাম লিখলাম
শব্দ দুটো কিছুতেই কাটতে পারি না আর। ঘুম পায়। ঘুমোই।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন